হিন্দুরা পরিবারের প্রতি উদাসীন থাকার কারণে দেশে ‘নাস্তিক’-এর সংখ্যা বাড়ছে। এ কারণে তরুণ ব্রাহ্মণ দম্পতিদের বেশি বেশি সন্তান নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন এক বিজেপি নেতা। শুধু তা-ই নয়, চারটি সন্তান নিলে নগদ ১ লাখ রুপি করে পুরস্কারেরও ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।
ভারতের উত্তর প্রদেশের মিরাঠে এক ১৭ বছর বয়সী কিশোর আত্মহত্যা করেছে। তার রয়্যাল অ্যানফিল্ড বুলেট মোটরসাইকেলটি পরিবারের সদস্যদের বিক্রি করে দেওয়ার পর সে আত্মহত্যা করেছে।
ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যের প্রয়াগরাজে আজ রোববার সকালে শুরু হয়েছে মহা কুম্ভ মেলা। গঙ্গা, যমুনা এবং পৌরাণিক সরস্বতী নদীর সঙ্গমস্থলের পানিতে প্রথম পবিত্র ডুব দিতে ৫০ লাখেরও বেশি মানুষ উপস্থিত হয়েছেন বলে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোতে উল্লেখ করা হয়েছে।
ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যের শহর প্রয়াগরাজে (সাবেক এলাহাবাদ) শুরু হয়েছে পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বড় জনসমাগম মহাকুম্ভ মেলা। আজ সোমবার শুরু হওয়া এই মেলায় যোগ দিতে এরই মধ্যে শহরটিতে হাজির হয়েছেন লাখ লাখ মানুষ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে
ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যের শহর প্রয়াগরাজে (সাবেক আল্লাহাবাদ) শুরু হয়েছে পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বড় জনসমাগম মহা কুম্ভ মেলা। আজ সোমবার শুরু হওয়া এই মেলায় যোগ দিতে এরই মধ্যে শহরটিতে হাজির হয়েছেন লাখ লাখ মানুষ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে
ভারতের ঝাঁসিতে নাথুনি পাল নামের এক ব্যক্তিকে হত্যার দায়ে তাঁর চাচা ও ভাইয়েরা জেলের ঘানি টেনেছেন বেশ কয়েক বছর। জেলের ঘানি টানতে গিয়ে চাচা ইহলোক ত্যাগ করেছেন। এখন জানা যাচ্ছে তিনি জীবিত। ঘটনার ১৭ বছর পর জীবন্ত উদয় হয়েছে তাঁর। ঘটনাটি বেশ সাঁড়া ফেলেছে ভারতে।
এক ব্যক্তিকে অপহরণের পর মুক্তিপণ চেয়ে তাঁর ভাইয়ের মোবাইল ফোনে মেসেজ পাঠিয়েছেন অপহরণকারী। সেই লেখায় ভুল বানানের সূত্র ধরে অপহরণকারীর সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বিস্ময়কর ব্যাপার হলো অপহরণকারী আর কেউ নন, অপহৃত নিজেই।
ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যের হারদোই জেলার হারপালপুরের এক শান্ত-সমাহিত গ্রামের বাসিন্দা রাজু। স্ত্রী রাজেশ্বরী ও ছয় সন্তানকে নিয়ে নির্ঝঞ্ঝাট জীবনযাপন করছিলেন। গায়েগতরে খেটে খাওয়া রাজু সম্প্রতি মহিষ বিক্রি করে...
ভারতের উত্তর প্রদেশের লক্ষ্ণৌ শহরের নাকা এলাকার একটি হোটেলে এক হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছে। পারিবারিক বিরোধের জেরে এক যুবক তাঁর মা ও চার বোনকে নির্মমভাবে হত্যা করেছেন। অভিযুক্ত ২৪ বছর বয়সী আরশাদ আগ্রার বাসিন্দা। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, তিনি মানসিক চাপ এবং পারিবারিক বিরোধের কারণে এই নৃশংস হত্যাকাণ্ড ঘটি
ভারতের উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, বাংলাদেশে হিন্দু ধর্মীয় স্থাপনায় যেসব হামলা হচ্ছে তা পৃথিবীকে নরক বানানোর ষড়যন্ত্র। যারা এই হামলা করছে তাদের বংশধর ও উত্তরসূরিরা ধ্বংস হয়ে যাবে। গতকাল শুক্রবার এক আলোচনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি বলেন, সনাতন ধর্ম মানবতার রক্
উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেব ও তার বংশধরদের নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছেন। আজ শুক্রবার এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিতে গিয়ে বিজেপি নেতা দাবি করেন, ‘আওরঙ্গজেবের বংশধরেরা এখন কলকাতার আশপাশে বসবাস করছেন এবং রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন...
বাংলাদেশি হিন্দুরা প্রকৃতপক্ষে কতটা সহিংসতার শিকার হয়েছে, তা নিশ্চিতভাবে জানা কঠিন। এই সোশ্যাল মিডিয়া এবং ভুয়া খবরের যুগে প্রতিটি খবরকেই সন্দেহের চোখে দেখা উচিত। ‘গণহত্যা’ শব্দটি অবশ্যই অত্যন্ত শক্তিশালী একটি দাবি। বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে অধ্যয়নকারী হিসেবে আমি বলতে পারি যে, ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে যা পড়
ফতেপুর জেলার এই ঘটনাটি এমন এক সময়ে ঘটল যখন সুপ্রিম কোর্ট বলেছে, বুলডোজার ব্যবহার করে কোনো পদক্ষেপ আইনের শাসনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। পৃথিবীর কোনো দেশে এসব ঘটনা প্রায় নজিরবিহীন। এটি সভ্য সমাজের কাছে কাম্য নয়।
মুসলমান সম্প্রদায়ের ‘তিন তালাক’ দিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্ক শেষ করার পদ্ধতি নিয়ে বিতর্কের জন্ম হওয়ায় ২০১৭ সালে এটিকে ‘অসাংবিধানিক’ ঘোষণা করে নিষিদ্ধ করে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। পরবর্তীতে, ২০১৯ সালে নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বাধীন সরকার এই প্রাচীন পদ্ধতিটি নিষিদ্ধ করে একটি আইন পাস করে।
বাংলাদেশ ইস্যুতে কংগ্রেসের ‘নীরবতা’ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন উত্তর প্রদেশের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ও বহুজন সমাজ পার্টির (বিএসপি) প্রধান মায়াবতী। আজ শনিবার তিনি বলেছেন, কংগ্রেসের ‘ভুলের’ কারণে বাংলাদেশের মানুষ কষ্ট পাচ্ছে। পাশাপাশি তিনি বলেছেন, বাংলাদেশে যারা নির্যাতনের শিকার হচ্ছে—তাদের বেশির ভাগই দলিত...
ভারতের উত্তর প্রদেশের মোরাদাবাদ শহরের একটি অভিজাত এলাকায় নতুন বাড়ি কিনেছিলেন এক মুসলিম চিকিৎসক দম্পতি। কিন্তু স্থানীয় হিন্দু প্রতিবেশীদের তীব্র বিরোধিতার মুখে সেই বাড়িতে উঠতে পারেননি তাঁরা। প্রতিবেশীরা দাবি করেন, এলাকাটি হিন্দু অধ্যুষিত। যেখানে ৪০০-এর বেশি হিন্দু পরিবারের বসবাস। তাই তাঁরা অন্য সম্প্
দ্য ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ সোসাইটি নামে ওই আবাসিক এলাকাতে ডা. ইকরা চৌধুরীর কাছে বাড়ি বিক্রি করেন ডা. অশোক বাজাজ। এটি জানার পর ডা. অশোককে ওই সোসাইটির বাসিন্দারা বলেন, ‘আপনা মাকান ওয়াপিস লো’ অর্থাৎ ‘আপনার বাড়ি ফেরত নিন’।